হাসপাতালের নিচ তলায় গত মঙ্গলবার এই কর্নার খোলার পাশাপাশি হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. শিশির কুমার চক্রবর্তীকে প্রধান করে সাত সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম গঠন করা হয়।
টিমের অন্য সদ্যরা হলেন- অধ্যাপক ডা. শফিকুল বারী ও সহকারী অধ্যাপক ডা. আনোয়ারুল হক। এছাড়া হাসপাতালের রেজিস্ট্রার ও নার্সিং মেট্রনও আছেন।
ওসমানী হাসপাতাল সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই কর্নার চালু করা হয়েছে। এর আগে এটি ডেঙ্গু কর্নার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমে আসায় নিচ তলার পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডকে করোনাভাইরাস কর্নারে পরিণত করা হয়। এছাড়া প্রয়োজনীয় ওষুধের পাশাপাশি অক্সিজেন, মাস্ক, হ্যান্ড গ্ল্যাভস, অ্যাপ্রোন, টুপি প্রভৃতি উপকরণও রাখা হয়েছে।
এব্যাপারে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা বিবেচনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ৫ বেডের একটি আলাদা কর্নার চালুর নির্দেশনা ছিল। তবে আমরা ৮ বেডের কর্নার চালু করেছি। এখানে ওষুধসহ চিকিৎসার সব সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে।’
এ কমিটিকে হাসপাতালের পরিচালক, উপ-পরিচালকসহ অন্যান্য সাপোর্ট দেবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।